نَعْتٌ এবং حَالٌ এর মধ্যে মুল পার্থক্য হলো نَعْتٌ এর ক্ষেত্রে ইরব বা বিভক্তির মিল থাকতে হয় আর হালের ক্ষেত্রে তা নয়। নিচে আমরা   نَعْتٌ আর حَالٌ এর মধ্যকার পার্থক্য লক্ষ্য করি। 

حَالٌ

نَعْتٌ

رَأَيْتُ الْوَلَدَ بَاكِيًا 

رَأَيْتُ وَلَدًا بَاكِيًا

আমি বালকটিকে কান্নারত দেখেছিলাম

আমি একটি কান্নারত বালককে দেখেছিলাম

رَأَيْتُ وَلَدًا وَهُوَ يَبْكِيْ

رَأَيْتُ وَلَدًا يَبْكِيْ

আমি একটি বালককে দেখেছিলাম যখন সে কাঁদছিল

আমি দেখেছিলাম একটি বালক কাঁদছে

رَأَيْتُ بَاكِيًا وَلَدًا

 

আমি একটি কান্নারত বালককে দেখেছিলাম

 

 

কুরআনীয় উদাহরণ

তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।

رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا

ওরা তাতে নিন্দিত-বিতাড়িত অবস্থায় প্রবেশ করবে।

يَصْلَاهَا مَذْمُومًا مَّدْحُورًا

আমার গর্ভে যা রয়েছে আমি তাকে তোমার নামে উৎসর্গ করলাম সবার কাছ থেকে মুক্ত রেখে

إِنِّي نَذَرْتُ لَكَ مَا فِي بَطْنِي مُحَرَّرًا

যে আপনার কাছে দৌড়ে আসলো

وَأَمَّا مَن جَاءَكَ يَسْعَىٰ

আপনাকে দাঁড়ানো অবস্থায় ছেড়ে যায়

وَتَرَكُوكَ قَائِمًا

এবং সে তার পরিবার-পরিজনের কাছে হৃষ্টচিত্তে ফিরে যাবে

وَيَنقَلِبُ إِلَىٰ أَهْلِهِ مَسْرُورًا

আমি কেয়ামতের দিন তাদের সমবেত করব তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মুক অবস্থায় এবং বধির অবস্থায়।

وَنَحْشُرُهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ عَلَىٰ وُجُوهِهِمْ عُمْيًا وَبُكْمًا وَصُمًّا

অতঃপর তিনি সেখান থেকে ভীত অবস্থায় বের হয়ে পড়লেন পথ দেখতে দেখতে।

فَخَرَجَ مِنْهَا خَائِفًا يَتَرَقَّبُ

 

কোর্স বিষয়বস্তু

16 চ্যাপ্টার • 141 পাঠ

অধ্যায়-২৯
24 lessons

অধ্যায়-৩০
35 lessons