তাঁর সাথে উঁচুস্বরে কথা বলো না (৪৯:২) |
وَلَا تَجْهَرُوا لَهُ بِالْقَوْلِ |
সশব্দে বলা, উচ্চস্বরে কথা বলা, প্রকাশ করা |
جَهَرَ-يَجْهَرُ (جَهْرٌ) |
অতএব আপনি প্রকাশ্যে শুনিয়ে দিন যা আপনাকে আদেশ করা হয় (১৫:৯৪) |
فَاصْدَعْ بِمَا تُؤْمَرُ |
প্রচার করা, ঘোষণা করা, চারা গজানো, অঙ্কুরণ |
صَدعَ |
আর তোমরা নামাযে আওয়াজ চড়া করো না এবং এতে নিঃশব্ধও হয়ো না (১৭:১১০) |
وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَاتِكَ وَلَا تُخَافِتْ بِهَا |
ফিসফিস করা, অনুচ্চ কণ্ঠে বলা, |
خَافَتَ-يُخَافِتُ |
তখন তারা বেরিয়ে পড়ল, আর তারা ফিসফিস করতে থাকল (৬৮:২৩) |
فَانطَلَقُوا وَهُمْ يَتَخَافَتُونَ |
ফিসফিস করা, কানাকানি করা, |
تَخَافَتَ-يَتَخَافَتُ |
আর যে রাত্রিবেলায় আত্মগোপন করে আর দিনের বেলায় বিচরণ করে (১৩:১০) |
وَمَنْ هُوَ مُسْتَخْفٍ بِاللَّيْلِ وَسَارِبٌ بِالنَّهَارِ |
চলাফেরা করা |
سَارِبٌ |
তিনি আসমানসমূহকে উর্দ্ধস্থিত করেছেন কোনও স্তম্ভ ব্যতীত (১৩:২) |
رَفَعَ السَّمَاوَاتِ بِغَيْرِ عَمَدٍ |
স্তম্ভ |
عَمَدٌ |
বহু স্তম্ভ ওয়ালা ইরাম জাতি (৮৯:৭) |
إِرَمَ ذَاتِ الْعِمَادِ |
উঁচু গঠন |
عِمَادٌ |
আর বহু স্তম্ভ ওয়ালা ফেরাউন (৮৯:১০) |
وَفِرْعَوْنَ ذِي الْأَوْتَادِ |
খুটি |
وَتِدٌ ج أَوْتَادٌ |
এবং যমিনে রয়েছে শস্যক্ষেত্রসমূহ -একটি অপরটির সাথে সংলগ্ন (১৩:৪) |
وَفِي الْأَرْضِ قِطَعٌ مُّتَجَاوِرَاتٌ |
সংলগ্ন, পার্শ্ববর্তী |
مُتَجَاوِرَةٌ ج مُتَجَاوِرَاتٌ |
ও খেজুরের গাছ – মিলিত মূল এবং বিচ্ছিন্ন মূল (১৩:৪) |
وَنَخِيلٌ صِنْوَانٌ وَغَيْرُ صِنْوَانٍ |
একই মূল থেকে উদ্গত |
صِنْوَانٌ |
তাঁর প্রহরী রয়েছে তাঁর অগ্রে এবং তাঁর পশ্চাতে (১৩:১১) |
لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ |
অনুসরণকারী, পাহারাদার |
مُعَقِّبَةٌ ج مُعَقِّبَاتٌ |
আর খরস্রোত বয়ে নিয়ে যায় ফেঁপে ওঠা ফেনা (১৩:১৭) |
فَاحْتَمَلَ السَّيْلُ زَبَدًا رَّابِيًا |
স্রোতধারা |
سَيْلٌ |
ফেনা |
زَبَدٌ |
||
অত:পর ফেনা অপসারণ করে আবর্জনাকে (১৩:১৭) |
فَأَمَّا الزَّبَدُ فَيَذْهَبُ جُفَاءً |
পানিতে ভাসা আবর্জনা, তুচ্ছ বস্তু, নিক্ষিপ্ত বস্তু |
جُفَاءٌ |
অত:পর তা হয়ে যায় শুকনোজীর্ণ, বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায় (১৮:৪৫) |
فَأَصْبَحَ هَشِيمًا تَذْرُوهُ الرِّيَاحُ |
খোয়াড় নির্মাণের জরাজীর্ণ খড়, |
هَشِيمٌ |
অতঃপর তাকে করেছেন কাল আবর্জনা (৮৭:৫) |
فَجَعَلَهُ غُثَاءً أَحْوَىٰ |
আবর্জনা, খড়কুটা, জঞ্জাল, |
غُثَاءٌ |
যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের জন্যে রয়েছে সুসংবাদ (১৩:২৭) |
الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ طُوبَىٰ لَهُمْ |
সৌভাগ্য, সুসংবাদ |
طُوْبَى |
তাঁর নির্দেশকে পশ্চাতে নিক্ষেপকারী কেউ নেই (১৩:২৭) |
لَا مُعَقِّبَ لِحُكْمِهِ |
পশ্চাতে নিক্ষেপকারী |
مُعَقِّبٌ |
তাতে পূঁজ মিশানো পানি পান করানো হবে (১৪:১৬) |
وَيُسْقَىٰ مِن مَّاءٍ صَدِيدٍ |
পুঁজ |
صَدِيدٌ |
অতএব তারা আস্বাদন একে করুক --ফুটন্ত ও পূঁজপূর্ণ (৩৮:৫৭) |
فَلْيَذُوقُوهُ حَمِيمٌ وَغَسَّاقٌ |
পুঁজ |
غَسَّاقٌ |
আর কোনো খাদ্য নেই ক্ষতনিঃসৃত পুজঁ ব্যতীত (৬৯:৩৬) |
وَلَا طَعَامٌ إِلَّا مِنْ غِسْلِينٍ |
ক্ষতনিঃসৃত পুজঁ |
غِسْلِينٌ |
তাদের কর্মসমূহ ছাইভস্মের মত যার উপর দিয়ে বাতাস বয়ে যায় সবেগে (১৪:১৮) |
أَعْمَالُهُمْ كَرَمَادٍ اشْتَدَّتْ بِهِ الرِّيحُ |
ছাই |
رَمَادٌ |
প্রবল/ প্রচণ্ড হওয়া |
اِشْتَدَّ-يَشْتِدُّ |
||
তার শিকড় হচ্ছে মজবুত ও তার ডালপালা আকাশ পর্যন্ত (১৪:২৪) |
أَصْلُهَا ثَابِتٌ وَفَرْعُهَا فِي السَّمَاءِ |
শাখা-প্রশাখা |
فَرْعٌ |
উভয়ই ঘন ডালপালাবিশিষ্ট (৫৫:৪৮) |
ذَوَاتَا أَفْنَانٍ |
ঘন ডালপালাবিশিষ্ট |
أَفْنَانٌ |
চল তোমরা তিন কুন্ডলীবিশিষ্ট ছায়ার দিকে (৭৭:৩০) |
اِنطَلِقُوا إِلَىٰ ظِلٍّ ذِي ثَلَاثِ شُعَبٍ |
শাখা/ কুণ্ডলী |
شُعْبَةٌ ج شُعَبٌ |
মাটির উপর থেকে উপড়ে ফেলা হয়েছে (১৪:২৬) |
اِجْتُثَّتْ مِن فَوْقِ الْأَرْضِ |
উপড়ে ফেলা |
اِجْتَثَّ-يَجْتِثُّ |
তা মানুষকে উৎখাত করছিল, যেন তারা উৎপাটিত খর্জুর বৃক্ষের কান্ড (৫৪:২০) |
تَنزِعُ النَّاسَ كَأَنَّهُمْ أَعْجَازُ نَخْلٍ مُّنقَعِرٍ |
যা উপড়ে গেছে, ওপড়ানো, ছিন্নমূল |
مُنْقَعِرٌ |
এর কোনো স্থিতি নেই (১৪:২৬) |
مَا لَهَا مِن قَرَارٍ |
স্থিতি |
قَرَارٌ |
এবং তোমাদের সেবায় নিয়োজিত করেছেন সূর্যকে এবং চন্দ্রকে সর্বদা এক নিয়মে (১৪-৩৩) |
وَسَخَّرَ لَكُمُ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ دَائِبَيْنِ |
একইভাবে, এক নিয়মে |
دَائِبٌ-دَائِبُونَ |
তিনি তাদের শুধু অবকাশ দিচ্ছেন সেইদিন পর্যন্ত যেদিন চোখগুলো হবে পলকহীন স্থির (১৪:৪২) |
إِنَّمَا يُؤَخِّرُهُمْ لِيَوْمٍ تَشْخَصُ فِيهِ الْأَبْصَارُ |
স্থির/ বিস্ফোরিত হওয়া |
شَخَصَ-يَشْخَصُ |
কাফেরদের চক্ষুসমূহ স্থির হয়ে যাবে (২১:৯৭) |
شَاخِصَةٌ أَبْصَارُ الَّذِينَ كَفَرُوا |
পলকহীন দৃষ্টিমান, বিষ্ফারিত দৃষ্টি, স্থিরনেত্র |
شَاخِصَةٌ |
তারা মস্তক উপরে তুলে ভীত-বিহবল চিত্তে দৌড়াতে থাকবে (১৪:৪৩) |
مُهْطِعِينَ مُقْنِعِي رُءُوسِهِمْ |
আতঙ্কিত হয়ে দৌড়ানো |
مُهْطِعٌ ج مُهْطِعُونَ |
উর্দ্ধমুখী |
مُقْنٍعٌ ج مُقْنِعُونَ |
||
ফলে তারা উর্দ্ধমুখী হয়ে গেছে (৩৬:৮) |
فَهُم مُّقْمَحُونَ |
উর্ধ্বমুখী, আকাশমুখী, উর্ধ্বদৃষ্টি অবস্থা |
مُقْمَحٌ ج مُقْمَحُونَ |
উপুড় হয়ে মুখে ভর দিয়ে চলে (৬৭:২২) |
يَمْشِي مُكِبًّا عَلَىٰ وَجْهِهِ |
অধোমুখী |
مُكِبٌّ |
তাদের দৃষ্টি তাদের নিজেদের দিকেও ফিরছে না (১৪:৪৩) |
لَا يَرْتَدُّ إِلَيْهِمْ طَرْفُهُمْ |
দৃষ্টি |
طَرْفٌ |
আর তাদের চিত্ত হয়েছে ফাঁকা (১৪:৪৩) |
وَأَفْئِدَتُهُمْ هَوَاءٌ |
শূন্য |
هَوَاءٌ |
তারা কি পাখীকে দেখে না - আকাশের শূন্যতার মধ্যে আজ্ঞাধীন রয়েছে (১৬:৭৯) |
أَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ مُسَخَّرَاتٍ فِي جَوِّ السَّمَاءِ |
বায়ুমণ্ডল, আকাশের শূন্যতা |
جَوٌّ |
যদি তাদের কৌশল পাহাড় টলিয়ে দেওয়ার মতও হয় (১৪:৪৬) |
وَإِن كَانَ مَكْرُهُمْ لِتَزُولَ مِنْهُ الْجِبَالُ |
টলে যাওয়া |
زَالَ-يَزُولُ |
তাদের জামা হবে আলকাতরার (১৪:৫০) |
سَرَابِيلُهُم مِّن قَطِرَانٍ |
আলকাতরা |
قَطِرَانٌ |
ছেড়ে দিন তাদেরকে, খেয়ে নিক এবং ভোগ করে নিক এবং আশায় ব্যাপৃত থাকুক (১৫:৩) |
ذَرْهُمْ يَأْكُلُوا وَيَتَمَتَّعُوا وَيُلْهِهِمُ الْأَمَلُ |
লিপ্ত হওয়া |
أَلْهَى -يُلْهِي |
আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন (৮০:১০) |
فَأَنتَ عَنْهُ تَلَهَّىٰ |
উদাসীন হওয়া, অনীহ হওয়া, উদাস হওয়া, |
تَلَهَّى-يَتَلَهَّى |
তাদের অন্তরসমূহ উদাসীন (২১:৩) |
لَاهِيَةً قُلُوبُهُمْ |
উদাসীনী, অন্যমনস্ক, নিঃস্পৃহ, বিতৃষ্ণ, |
لَاهِيَةٌ |
তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে সঞ্চারিত করেছে? (৭৪:৪২) |
مَا سَلَكَكُمْ فِي سَقَرَ |
সঞ্চারিত করা |
سَلَكَ-يَسْلُكُ |
ওরা একথাই বলবে যে, আমাদের দৃষ্টির বিভ্রাট ঘটানো হয়েছে (১৫:১৫) |
لَقَالُوا إِنَّمَا سُكِّرَتْ أَبْصَارُنَا |
ধাঁধিয়ে দেয়া |
سَكَّرَ-يُسَكِّرُ |
যখন দৃষ্টি চমকে যাবে (৭৫:৭) |
فَإِذَا بَرِقَ الْبَصَرُ |
ঝলসে যাওয়া, চমক লাগা, চমকে উঠা |
بَرِقَ-يَبْرَقُ |
তাকে ধাওয়া করে উজ্জ্বল উল্কাপিন্ড (১৫:১৮) |
فَأَتْبَعَهُ شِهَابٌ مُّبِينٌ |
উল্কাপিণ্ড |
شِهَابٌ ج شُهُبٌ |
আমি মানব সৃষ্টি করব কালো কাদা থেকে শুষ্ককৃত ঠনঠনে মাটি দ্বারা (১৫:২৮) |
إِنِّي خَالِقٌ بَشَرًا مِّن صَلْصَالٍ مِّنْ حَمَإٍ مَّسْنُونٍ |
পরিবর্তিত/ শুষ্ক |
مَسْنُونٌ |
তাদের মধ্যে প্রতিটি দ্বারের জন্যে এক একটি দল ভাগ করা আছে (১৫:৪৪) |
لِّكُلِّ بَابٍ مِّنْهُمْ جُزْءٌ مَّقْسُومٌ |
বরাদ্দকৃত |
مَقْسُومٌ |
তাদের অন্তরসমূহে যা সংকীর্ণতা ছিল তা আমরা মিটিয়ে দেব (১৫:৪৭) |
وَنَزَعْنَا مَا فِي صُدُورِهِم مِّنْ غِلٍّ |
বিদ্বেষ, তিক্ততা |
غِلٌّ |
আর তাদের অবহিত করুন ইব্রাহীমের অতিথিদের সন্বন্ধে (১৫:৫১) |
وَنَبِّئْهُمْ عَن ضَيْفِ إِبْرَاهِيمَ |
মেহমান |
ضَيْفٌ |
সেদিন পরহেযগারদেরকে দয়াময়ের কাছে সমবেত করব অতিথিরূপে (১৯:৮৫) |
يَوْمَ نَحْشُرُ الْمُتَّقِينَ إِلَى الرَّحْمَـٰنِ وَفْدًا |
রাজদূত |
وَفْدٌ |
তখন তারা তদুভয়ের অতিথেয়তা করতে অস্বীকার করল (১৮:৭৭) |
فَأَبَوْا أَن يُضَيِّفُوهُمَا |
আপ্যায়ন করা, মেহমানদারি করা, |
ضَيَّفَ-يُضَيَّفُ |
তারা নিশ্চিত আপন নেশায় অন্ধ ছিল (১৫:৭২) |
إِنَّهُمْ لَفِي سَكْرَتِهِمْ يَعْمَهُونَ |
নেশা |
سَكْرَةٌ |
তাতে তাদের মাথা ধরবে না, আর বিকারগ্রস্ত ও হবে না (৫৬:১৯) |
لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ |
মাতাল হওয়া |
أَنْزَفَ-يُنْزِفُ |
নিশ্চয় এতে চিন্তাশীলদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে (১৫:৭৫) |
إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَآيَاتٍ لِّلْمُتَوَسِّمِينَ |
চিন্তাশীল |
مُتَوَسِّمٌ ج مُتَوَسِّمُونَ |
আমি আপনাকে দিয়েছি বারবার পঠিত সাত (১৫:৮৭) |
وَلَقَدْ آتَيْنَاكَ سَبْعًا مِّنَ الْمَثَانِي |
পুনঃপঠিত, আল-ফাতিহা |
مَثَانٍ |
সে কি এক সবেগে নির্গত স্খলনের মধ্যেকার শুক্রকীট ছিল না? (৭৫:৩৭) |
أَلَمْ يَكُ نُطْفَةً مِّن مَّنِيٍّ يُمْنَىٰ |
শুক্রকীট, বীর্য |
نُطْفَةٌ |
স্খলন করা
|
مَنِيٌّ |
||
তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমাদের বীর্যপাত সম্পর্কে (৫৬:৫৮) |
أَفَرَأَيْتُم مَّا تُمْنُونَ |
সন্তানের আশায় জরায়ুতে বীর্যপাত করা, |
أَمْنَى-يُمْنِي |
তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে রয়েছে শীত নিবারক (১৬:৫) |
وَالْأَنْعَامَ خَلَقَهَا ۗ لَكُمْ فِيهَا دِفْءٌ |
শীত নিবারক |
دِفْءٌ |
বলন্ত কাষ্ঠখন্ড যাতে তোমরা আগুন পোহাতে পার (২৮:২৯) |
جَذْوَةٍ مِّنَ النَّارِ لَعَلَّكُمْ تَصْطَلُونَ |
আগুন পোহানো |
اِصْطَلَى-يَصْطَلِي |
আর তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে রয়েছে শোভা-সৌন্দর্য (১৬:৬) |
وَلَكُمْ فِيهَا جَمَالٌ |
সৌন্দর্য, শোভা, বাহার, রূপলাবণ্য |
جَمَالٌ |
দুনিয়ার জীবনের আড়ন্বর, যদ্বারা আমরা তাদের পরীক্ষা করতে পারি (২০:১৩১) |
زَهْرَةَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا لِنَفْتِنَهُمْ فِيهِ |
ফুলের বাহার, সুষমা, জৌলুশ, জাকজমক |
زَهْرَةٌ |
যদিও তাদের সৌন্দর্য আপনাকে অভিভূত করে (৩৩:৫২) |
وَلَوْ أَعْجَبَكَ حُسْنُهُنَّ |
সুন্দর, উত্তম, সৌন্দর্য, উত্তমতা, উত্তম প্রতিদান |
حُسْنٌ |
যখন চারণভূমি থেকে নিয়ে আস (১৬:৬) |
حِينَ تُرِيحُونَ |
চারণ ক্ষেত্র থেকে নিয়ে আসা |
أَرَاحَ-يُرِيحُ |
বং সকালে চারণ ভূমিতে নিয়ে যাও (১৬:৬) |
وَحِينَ تَسْرَحُونَ |
চারণ ক্ষেত্রে নিয়ে যাওয়া |
سَرَحَ-يَسْرَحُ |
আর ঘোড়া ও খচ্চর ও গাধা যেন তোমরা আরোহণ করতে পার (১৬:৮) |
وَالْخَيْلَ وَالْبِغَالَ وَالْحَمِيرَ لِتَرْكَبُوهَا |
খচ্চর |
بَغْلٌ ج بِغَالٌ |
যেন তা থেকে তোমরা খেতে পার টাটকা মাংস (১৬:১৪) |
لِتَأْكُلُوا مِنْهُ لَحْمًا طَرِيًّا |
তাজা |
طَرِيٌّ |
যখন আমরা গলা-পচা হাড্ডি হয়ে যাব (৭৯:১১) |
أَإِذَا كُنَّا عِظَامًا نَّخِرَةً |
গলিত, পচাগলা |
نَخِرَةٌ |
সে বলে, “কে জীবিত করবে অস্থিসমূহকে যখন সেগুলো পচে গলে যাবে?” (৩৬:৭৮) |
قَالَ مَن يُحْيِي الْعِظَامَ وَهِيَ رَمِيمٌ |
পচে গলে যাওয়া |
رَمِيمٌ |
আর তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পাহাড়-পর্বত, পাছে তোমাদের নিয়ে তা কাত হয়ে যায় (১৬:১৫) |
وَأَلْقَىٰ فِي الْأَرْضِ رَوَاسِيَ أَن تَمِيدَ بِكُمْ |
আন্দোলিত হওয়া, হেলে-দুলে পড়া |
مَادَ-يَمِيدُ |
তাদের মধ্যে কাউকে আমি বিলীন করেছি ভূগর্ভে এবং কাউকে করেছি নিমজ্জিত (২৯:৪০) |
وَمِنْهُم مَّنْ خَسَفْنَا بِهِ الْأَرْضَ وَمِنْهُم مَّنْ أَغْرَقْنَا |
প্রোথিত করা, ভূগর্ভে বিলীন করা, চন্দ্রগহণ হওয়া, নিষ্প্রভ হওয়া |
خَسَفَ-يَخْسِفُ |
তাকে পুতে ফেলবে মাটিতে (১৬:৫৯) |
يَدُسُّهُ فِي التُّرَابِ |
পুঁতে ফেলা |
دَسَّ-يَدُسُّ |
অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান ও তাকে কবরস্থ করেন (৮০:২১) |
ثُمَّ أَمَاتَهُ فَأَقْبَرَهُ |
কবর দেওয়া, সামাধি দেওয়া, |
أَقْبَرَ-يُقْبِرُ |
যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যা জিজ্ঞাসিত হবে কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছিল? (৮১:৮-৯) |
وَإِذَا الْمَوْءُودَةُ سُئِلَتْ بِأَيِّ ذَنبٍ قُتِلَتْ |
প্রোথিত কন্যা শিশু |
مَوْءُودَةٌ |
তাদের জন্যে রয়েছে আগুন এবং তারাই সর্বাগ্রে নিক্ষিপ্ত হবে (১৬:৬২) |
لَهُمُ النَّارَ وَأَنَّهُم مُّفْرَطُونَ |
সর্বাগ্রে নিক্ষিপ্ত |
مُفْرَطٌ ج مُفْرَطُونَ |
আমি তোমাদেরকে পান করাই তাদের উদরস্থিত বস্তুসমুহের মধ্যে থেকে গোবর ও রক্ত নিঃসৃত দুগ্ধ (১৬:৬৬) |
نُّسْقِيكُم مِّمَّا فِي بُطُونِهِ مِن بَيْنِ فَرْثٍ وَدَمٍ لَّبَنًا |
গোবর |
فَرْثٌ |
খাঁটি দুধ, পানকারীদের জন্য সুস্বাদু (১৬:৬৬) |
لَّبَنًا خَالِصًا سَائِغًا لِّلشَّارِبِينَ |
দুধ |
لَبَنٌ |
|
|
উপাদেয় |
سَائِغٌ |
পানকারীদের জন্য সুস্বাদু (৩৭:৪৬) |
لَذَّةٍ لِّلشَّارِبِينَ |
সুস্বাদু |
لَذَّةٌ |
আহারকারীদের জন্যে ব্যঞ্জন (২৩:২০) |
صِبْغٍ لِّلْآكِلِينَ |
রসনা, ব্যঞ্জন |
صِبْغٌ |
এটি বিশুদ্ধ, মিঠা, পানের উপযোগী (৩৫:১২) |
هَـٰذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ سَائِغٌ شَرَابُهُ |
মিষ্টি |
عَذْبٌ |
এবং তোমাদেরকে পান করাই মিঠা পানি (৭৭:২৭) |
وَأَسْقَيْنَاكُم مَّاءً فُرَاتًا |
সুস্বাদু পানি, মিঠাপানি, সুমিষ্ট পানীয় |
فُرَاتٌ |
এবং এটি লোনা তিক্ত (২৫:৫৩) |
وَهَـٰذَا مِلْحٌ أُجَاجٌ |
লবণাক্ত, ক্ষারান্বিত |
أُجَاجٌ |
আর তাদের উদ্যানদ্বয়কে পরিবর্তন করে দিলাম এমন দুই উদ্যানে, যাতে ছিল বিস্বাদ ফলমূল (৩৪:১৬) |
وَبَدَّلْنَاهُم بِجَنَّتَيْهِمْ جَنَّتَيْنِ ذَوَاتَيْ أُكُلٍ خَمْطٍ |
বিস্বাদ, তীক্ত ফল |
خَمْطٌ |
এবং এটি লোনা তিক্ত (৩৫:১২) |
وَهَـٰذَا مِلْحٌ أُجَاجٌ |
লবণাক্ত |
مِلْحٌ |
আর তোমার প্রভু মৌমাছিকে প্রত্যাদেশ দিলেন (১৬:৬৮) |
وَأَوْحَىٰ رَبُّكَ إِلَى النَّحْلِ |
মৌমাছি |
نَحْلٌ |
মালিকানাধীন গোলাম, যে কোন কিছুর উপর শক্তি রাখে না (১৬:৭৫) |
عَبْدًا مَّمْلُوكًا لَّا يَقْدِرُ عَلَىٰ شَيْءٍ |
মালিকানাধীন |
مَمْلُوكٌ |
সে মালিকের উপর নির্ভরশীল (১৬: ৭৬) |
وَهُوَ كَلٌّ عَلَىٰ مَوْلَاهُ |
নির্ভরশীল |
كَلٌّ |
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী (১১২:২) |
اللَّـهُ الصَّمَدُ |
অনির্ভরশীল |
صَمَدٌ |
কারণ সে নিজেকে স্বয়ংসমৃদ্ধ দেখে (৯৬:৭) |
أَن رَّآهُ اسْتَغْنَىٰ |
অভাবমুক্ত |
اسْتَغْنَى |
কিয়ামতের ব্যাপারটি তো চোখের পলক অথবা তারচেয়েও নিকটবর্তী ব্যতীত কিছু নয় (১৬:৭৭) |
وَمَا أَمْرُ السَّاعَةِ إِلَّا كَلَمْحِ الْبَصَرِ أَوْ هُوَ أَقْرَبُ |
পলক |
لَمْحٌ |
আর তাদের পশম ও তাদের লোম ও তাদের চুলের মধ্যে রয়েছে গৃহস্থালী উপাদান (১৬:৮০) |
وَمِنْ أَصْوَافِهَا وَأَوْبَارِهَا وَأَشْعَارِهَا أَثَاثًا |
পশম |
صُوفٌ ج أَصْوَافٌ |
আর পাহাড়গুলো হয়ে যাবে পশমের মতো (৭০:৭) |
وَتَكُونُ الْجِبَالُ كَالْعِهْنِ |
রঙ্গীন পশম |
عِهْنٌ |
|
|
লোম |
وَبَرٌ ج أَوْبَارٌ |
|
|
চুল |
أَشْعَارٌ |
|
|
আসবাবপত্র |
أَثَاثٌ |
তখন যারা অবিশ্বাস করেছিল তাদের অনুমতি দেয়া হবে না, আর তাদের ক্ষমা-প্রার্থনা করতে দেওয়া হবে না (১৬:৮৪) |
ثُمَّ لَا يُؤْذَنُ لِلَّذِينَ كَفَرُوا وَلَا هُمْ يُسْتَعْتَبُونَ |
শোধরানোর সুযোগ চাওয়া |
اِسْتَعْتَبَ-يَسْتَعْتِبُ |
আর যদি তারা সদয়তা চায় তাহলে তারা অনুগ্রহপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে না (৪১:২৪) |
وَإِن يَسْتَعْتِبُوا فَمَا هُم مِّنَ الْمُعْتَبِينَ |
তওবা কবুলকৃত, অনুগ্রহপ্রাপ্ত, পাপশুদ্ধ, সন্তুষ্ট |
مُعْتَبٌ ج مُعْتَبُونَ |
আর প্রতিজ্ঞাগুলো ভঙ্গ করো না সেগুলোর পাকাপাকির পরে (১৬:৯১) |
وَلَا تَنقُضُوا الْأَيْمَانَ بَعْدَ تَوْكِيدِهَا |
পাকাপোক্ত |
تَوْكِيدٌ |
তোমরা ঐ মহিলার মত হয়ো না, যে পরিশ্রমের পর কাটা সূতা টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেলে (১৬-৯২) |
وَلَا تَكُونُوا كَالَّتِي نَقَضَتْ غَزْلَهَا مِن بَعْدِ قُوَّةٍ |
সুতা |
عَزْلٌ |
কোর্স বিষয়বস্তু