যদি আমি কাগজে লিখিত কোন বিষয় তাদের প্রতি নাযিল করতাম। (৬-৭) |
وَلَوْ نَزَّلْنَا عَلَيْكَ كِتَابًا فِي قِرْطَاسٍ |
কাগজ |
قِرْطَاسٌ ج قَرَاطِيسُ |
যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। (২১-১০৪) |
كَطَيِّ السِّجِلِّ لِلْكُتُبِ |
নাম লিখা পাথর, কঙ্কর, পাথর |
سِجِلٌّ |
আমাদেরকে পুনরায় জীবিত হতে হবে না। (৬-২৯) |
وَمَا نَحْنُ بِمَبْعُوثِينَ |
পুনরুত্থিত, প্রেরিত |
مَبْعُوثٌ ج مَبْعُوثُونَ |
এবং আমরা পুনরুত্থিত হব না। (৪৪-৩৫) |
وَمَا نَحْنُ بِمُنشَرِينَ |
পুনর্জীবনযোগ্য, পুনঃপ্রকাশযোগ্য, |
مُنْشَرٌ ج مُنْشَرُونَ |
কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। (৬-১৬৪) |
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِزْرَ أُخْرَىٰ |
বোঝা |
وِزْرٌ ج أَوزَارٌ |
এরা তোমাদের বোঝা শহর পর্যন্ত বহন করে নিয়ে যায়। (১৬-৭) |
وَتَحْمِلُ أَثْقَالَكُمْ إِلَىٰ بَلَدٍ |
বোঝা, পাপের বোঝা |
ثِقْلٌ ج أَثْقَالٌ |
কেউ তা থেকে কোন কিছু বহন করবে না। (৩৫-১৮) |
لَا يُحْمَلْ مِنْهُ شَيْءٌ |
বোঝা, বরাদ্দ |
حِمْلٌ |
অতঃপর বোঝা বহনকারী মেঘের। (৫১-২) |
فَالْحَامِلَاتِ وِقْرًا |
ভার, ভারি বোঝা |
وِقْرٌ |
যখন পালিয়ে তিনি বোঝাই নৌকায় গিয়ে পৌঁছেছিলেন। (৩৭-১৪০) |
إِذْ أَبَقَ إِلَى الْفُلْكِ الْمَشْحُونِ |
বোঝাই |
مَشْحُونٌ |
তবে আপনি যদি ভূতলে কোন সুড়ঙ্গ অথবা আকাশে কোন সিড়ি অনুসন্ধান করতে সমর্থ হন। (৬-৩৫) |
أَن تَبْتَغِيَ نَفَقًا فِي الْأَرْضِ أَوْ سُلَّمًا فِي السَّمَاءِ |
সুড়ঙ্গ |
نَفْقٌ |
অতঃপর মাছটি সমুদ্রে সুড়ঙ্গ পথ সৃষ্টি করে নেমে গেল। (১৮-৬১) |
فَاتَّخَذَ سَبِيلَهُ فِي الْبَحْرِ سَرَبًا |
সুড়ঙ্গ, সুরঙ্গ, মরীচিকার মত |
سَرَبٌ |
তবে আপনি যদি ভূতলে কোন সুড়ঙ্গ অথবা আকাশে কোন সিড়ি অনুসন্ধান করতে সমর্থ হন। (৬-৩৫) |
أَن تَبْتَغِيَ نَفَقًا فِي الْأَرْضِ أَوْ سُلَّمًا فِي السَّمَاءِ |
সিঁড়ি |
سُلَّمٌ |
যার উপর তারা চড়ত। (৪৩-৩৩) |
وَمَعَارِجَ عَلَيْهَا يَظْهَرُونَ |
ধাপী, সিঁড়ি, সোপান, আরোহণী, ঊর্ধ্বসিঁড়ি |
مَعْرَجٌ ج مَعَارِجُ |
যত প্রকার পাখী দু’ ডানাযোগে উড়ে বেড়ায়। (৬-৩৮) |
طَائِرٍ يَطِيرُ بِجَنَاحَيْهِ |
উড়া |
طَارَ-يَطِيرُ |
যত প্রকার পাখী দু’ ডানাযোগে উড়ে বেড়ায়। (৬-৩৮) |
طَائِرٍ يَطِيرُ بِجَنَاحَيْهِ |
ডানা, বাহু, হাত |
جَنَاحٌ ج أَجْنِحَةٌ |
তখন তারা নিরাশ হয়ে গেল। (৬-৪৪) |
فَإِذَا هُم مُّبْلِسُونَ |
নিরাশ, নিষ্পৃহ, হতভম্ব |
مُبْلِسٌ ج مُبْلِسُونَ |
অতএব আপনি নিরাশ হবেন না। (১৫-৫৫) |
فَلَا تَكُن مِّنَ الْقَانِطِينَ |
নিরাশ, হতাশ, আশাহত |
قَانِطٌ ج قَانِطُونَ |
যদি তাকে অমঙ্গল স্পর্শ করে, তবে সে সম্পূর্ণ রূপে নিরাশ হয়ে পড়ে। (৪১-৪৯) |
وَإِن مَّسَّهُ الشَّرُّ فَيَئُوسٌ قَنُوطٌ |
অতিশয় নিরাশ, ভগ্নমনা, চরম হতাশ |
قَانُوطٌ |
যদি তাকে অমঙ্গল স্পর্শ করে, তবে সে সম্পূর্ণ রূপে নিরাশ হয়ে পড়ে। (৪১-৪৯) |
وَإِن مَّسَّهُ الشَّرُّ فَيَئُوسٌ قَنُوطٌ |
হতাশ |
يَؤُوسٌ |
আমরা শুধু আল্লাহকেই কামনা করি। (৯-৫৯) |
إِنَّا إِلَى اللَّهِ رَاغِبُونَ |
আশাবাদী |
رَاغِبٌ |
অতঃপর জালেমদের মূল শিকড় কর্তিত হল। (৬-৪৫) |
فَقُطِعَ دَابِرُ الْقَوْمِ الَّذِينَ ظَلَمُوا |
মূল, শিকড় |
دَابِرٌ |
যেগুলোকে তাদের শিকড়ের উপরে খাড়া রেখে দিয়েছ। (৫৯-৫) |
تَرَكْتُمُوهَا قَائِمَةً عَلَىٰ أُصُولِهَا |
মূল, গোড়া, শিকড়, উৎস |
أَصْلٌ ج أُصُولٌ |
অথবা তাদের কাছেই কি রয়েছে তোমার প্রভুর ধনভান্ডার। (৫২-৩৭) |
أَمْ عِندَهُمْ خَزَائِنُ رَبِّكَ |
কোষাগার, ধনভাণ্ডার |
خِزَانَةٌ ج خَزَائِنُ |
আর তোমরা তার কোষাধ্যক্ষ নও! (১৫-২২) |
وَمَا أَنتُمْ لَهُ بِخَازِنِينَ |
খাজাঞ্চী, প্রহরী, সঞ্চয়কারী |
خَازِنٌ ج خَازِنُونَ |
আর তাদেরকে বিতাড়িত করবেন না, যারা সকাল-বিকাল স্বীয় পালকর্তার এবাদত করে, তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে। (৬-৫২) |
وَلَا تَطْرُدِ الَّذِينَ يَدْعُونَ رَبَّهُم بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِيِّ يُرِيدُونَ وَجْهَهُ |
তাড়িয়ে দেয়া |
طَرَدَ-يَطْرُدُ |
বিতাড়িত, আর তাদের জন্য রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন শাস্তি। (৩৭-৯) |
دُحُورًا وَلَهُمْ عَذَابٌ وَاصِبٌ |
বিতাড়িত, |
دُحُورٌ |
আর যারা বিশ্বাস করেছে তাদের আমি তাড়িয়েও দেবার নই। (১১-২৯) |
وَمَا أَنَا بِطَارِدِ الَّذِينَ آمَنُوا |
বহিষ্কারক, বিতাড়ক |
طَارِدٌ |
তাঁর কাছেই অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। (৬-৫৯) |
وَعِندَهُ مَفَاتِحُ الْغَيْبِ |
চাবি |
مِفْتَاحٌ ج مَفَاتِحُ |
মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর চাবিকাঠি তাঁরই কাছে। (৪২-১২) |
لَهُ مَقَالِيدُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ |
ভাণ্ডার, চাবিকাঠি |
مَقَالِيدُ |
না কি হৃদয়ের উপরে সেগুলোর তালা দেয়া রয়েছে? (৪৭-২৪) |
أَمْ عَلَىٰ قُلُوبٍ أَقْفَالُهَا |
তালা |
قُفْلٌ ج أَقْفَالٌ |
কোন পাতা ঝরে না; কিন্তু তিনি তা জানেন। (৬-৫৯) |
وَمَا تَسْقُطُ مِن وَرَقَةٍ إِلَّا يَعْلَمُهَا |
পড়ে যাওয়া |
سَقَطَ-يَسْقُطُ |
তা থেকে তোমার উপর সুপক্ক খেজুর পতিত হবে। (১৯-২৫) |
تُسَاقِطْ عَلَيْكِ رُطَبًا جَنِيًّا |
পতন ঘটানো, নামিয়ে আনা, |
سَاقَطَ-يُسَاقِطُ |
যে কেউ আল্লাহর সাথে শরীক করল; সে যেন আকাশ থেকে ছিটকে পড়ল। (২২-৩১) |
وَمَن يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَكَأَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَاءِ |
পড়ে যাওয়া, ঢলে পড়া, অবনত হওয়া, |
خَرَّ-يَخِرُّ |
অতঃপর যখন তারা কাত হয়ে পড়ে যায়। (২২-৩৬) |
فَإِذَا وَجَبَتْ جُنُوبُهَا |
পড়ে যাওয়া, পতিত হওয়া, কাত হয়ে পড়া |
وَجَبَ-يَجِبُ |
তারা যদি আকাশের কোন খন্ডকে পতিত হতে দেখে। (৫২-৪৪) |
وَإِن يَرَوْا كِسْفًا مِّنَ السَّمَاءِ سَاقِطًا |
ভূপাতিত, পতনোন্মুখ, পতনশীল, |
سَاقِطٌ |
অথবা আকাশের কোন খন্ড তাদের উপর পতিত করব। (৩৪-৯) |
أَوْ نُسْقِطْ عَلَيْهِمْ كِسَفًا مِّنَ السَّمَاءِ |
পতন ঘটানো, নামিয়ে আনা, |
أَسْقَطَ |
কোন পাতা ঝরে না; কিন্তু তিনি তা জানেন। (৬-৫৯) |
وَمَا تَسْقُطُ مِن وَرَقَةٍ إِلَّا يَعْلَمُهَا |
পাতা |
وَرَقَةٌ ج وَرَقٌ |
তাদের অবস্থা যেমন একটি চারা গাছ যা থেকে নির্গত হয় কিশলয়। (৪৮-২৯) |
وَمَثَلُهُمْ فِي الْإِنجِيلِ كَزَرْعٍ أَخْرَجَ شَطْأَهُ |
কচি পাতা, কিশলয় |
شَطَأٌ |
কোন আর্দ্র ও শুস্ক দ্রব্য (পতিত হয়) না। (৬-৫৯) |
وَلَا رَطْبٍ وَلَا يَابِسٍ |
আদ্র |
رَطْبٌ |
এবং সাতটি সবুজ শীষ ও অন্যগুলো শুষ্ক। (১২-৪৩) |
وَسَبْعَ سُنبُلَاتٍ خُضْرٍ وَأُخَرَ يَابِسَاتٍ |
শুষ্ক |
يَابِسٌ ج (يَابِسَاتٌ) |
এবং তাদের জন্যে সমুদ্রে শুষ্কপথ নির্মাণ কর। (২০-৭৭) |
فَاضْرِبْ لَهُمْ طَرِيقًا فِي الْبَحْرِ يَبَسًا |
শুষ্ক, শুকনা |
يَبَسٌ |
অতঃপর তা শুকিয়ে যায়, ফলে তোমরা তা পীতবর্ণ দেখতে পাও। (৩৯-২১) |
أَلْوَانُهُ ثُمَّ يَهِيجُ فَتَرَاهُ مُصْفَرًّا |
শুষ্ক হওয়া, শুকিয়ে যাওয়া |
هَاجَ-يَهِيجُ |
ঐ ব্যক্তির মত, যাকে শয়তানরা বনভুমিতে বিপথগামী করে দিয়েছে-সে উদভ্রান্ত হয়ে ঘোরাফেরা করছে। (৬-৭১) |
كَالَّذِي اسْتَهْوَتْهُ الشَّيَاطِين فِي الْأَرْضِ حَيْرَانَ |
হতভম্ভ, পেরেশান, কিংকর্তব্যবিমূঢ় |
حَيْرَان |
তুমি কি দেখ না যে, তারা প্রতি ময়দানেই উদভ্রান্ত হয়ে ফিরে? (২৬-২২৫) |
أَلَمْ تَرَ أَنَّهُمْ فِي كُلِّ وَادٍ يَهِيمُونَ |
তৃষ্ণায় ঘোরা, তৃষ্ণার্ত হয়ে ছুটাছুটি করা |
هَامَ-يَهِيمُ |
যেদিন শিঙ্গায় ফুৎকার করা হবে, সেদিন তাঁরই আধিপত্য হবে। (৬-৭৩) |
وَلَهُ الْمُلْكُ يَوْمَ يُنفَخُ فِي الصُّورِ |
শিঙ্গা |
صُورٌ |
যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে। (৭৪-৮) |
فَإِذَا نُقِرَ فِي النَّاقُورِ |
ছিদ্রবিশিষ্ট ফুৎকারযন্ত্র, সিঙা, সিঙ্গা, বাঁশি |
نَاقُورٌ |
আমি এরূপ ভাবেই ইব্রাহীমকে নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের অত্যাশ্চর্য বস্তুসমূহ দেখাতে লাগলাম। (৬-৭৫) |
وَكَذَٰلِكَ نُرِي إِبْرَاهِيمَ مَلَكُوتَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ |
রাজ্য ব্যবস্থাপনা |
مَلَكُوتٌ |
সে একটি তারকা দেখতে পেল। (৬-৭৬) |
رَأَىٰ كَوْكَبًا |
নক্ষত্র |
كَوْكَبٌ ج كَوَاكِبُ |
যখন নক্ষত্র মলিন হয়ে যাবে। (৮১-২) |
وَإِذَا النُّجُومُ انكَدَرَتْ |
নক্ষত্র |
نَجْمٌ ج نُجُومٌ |
তিনি শিরা নক্ষত্রের মালিক।(৫৩-৪৯) |
وَأَنَّهُ هُوَ رَبُّ الشِّعْرَىٰ |
নক্ষত্র, লুব্ধক তারা, শি‘রা নক্ষত্র |
الشِعْرَى |
আমি শপথ করি যেসব নক্ষত্রগুলো পশ্চাতে সরে যায়। (৮১-১৫) |
فَلَا أُقْسِمُ بِالْخُنَّسِ |
পশ্চাৎগামী নক্ষত্র |
خُنَّسٌ |
অতঃপর যখন তা অস্তমিত হল তখন বললঃ আমি অস্তগামীদেরকে ভালবাসি না। (৬-৭৬) |
فَلَمَّا أَفَلَ قَالَ لَا أُحِبُّ الْآفِلِينَ |
অস্তগামী |
آفِلٌ ج آفِلُونَ |
অতঃপর যখন তা অস্তমিত হল তখন বললঃ আমি অস্তগামীদেরকে ভালবাসি না। (৬-৭৬) |
فَلَمَّا أَفَلَ قَالَ لَا أُحِبُّ الْآفِلِينَ |
অস্ত যাওয়া |
أَفَلَ-يَأْفُلُ/يَأْفِلُ |
তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন। (১৮-৮৬) |
وَجَدَهَا تَغْرُبُ فِي عَيْنٍ حَمِئَةٍ |
অস্ত যাওয়া, অস্তমিত হওয়া |
غَرَبَ-يَغْرُبُ (غُرُوبٌ) |
তুমি সূর্যকে দেখবে,যখন উদিত হয়। (১৮-১৭) |
وَتَرَى الشَّمْسَ إِذَا طَلَعَت |
উদিত হওয়া |
طَلَعَ-يَطْلُعُ (طُلُوعٌ) |
এটি এমন একটি গ্রন্থ, যা আমি অবতীর্ণ করেছি, খুব মঙ্গলময় (৬-১৫৫) |
وَهَٰذَا كِتَابٌ أَنزَلْنَاهُ مُبَارَكٌ |
বরকতময়, পবিত্র, সম্মানিত |
مُبَارَكٌ (مُبَارَكَةٌ) |
তবে এর জন্যে এমন সম্প্রদায় নির্দিষ্ট করেছি, যারা এতে অবিশ্বাসী হবে না। (৬-৮৯) |
فَقَدْ وَكَّلْنَا بِهَا قَوْمًا لَّيْسُوا بِهَا بِكَافِرِينَ |
দায়িত্ব দেয়া |
وَكَّلَ-يُوَكِّلُ |
যদি আপনি দেখেন যখন জালেমরা মৃত্যু যন্ত্রণায় থাকে। (৬-৯৩) |
وَلَوْ تَرَىٰ إِذِ الظَّالِمُونَ فِي غَمَرَاتِ الْمَوْتِ |
যন্ত্রণা |
غَمَرَةٌ ج غَمَرَاتٌ |
তোমরা আমার কাছে নিঃসঙ্গ হয়ে এসেছ। (৬-৯৪) |
وَلَقَدْ جِئْتُمُونَا فُرَادَىٰ |
নিঃসঙ্গ |
فَرْدٌ ج فُرَادَى |
নিশ্চয় আল্লাহই বীজ ও আঁটি থেকে অঙ্কুর সৃষ্টিকারী। (৬-৯৫) |
إِنَّ اللَّهَ فَالِقُ الْحَبِّ وَالنَّوَىٰ |
বিদীর্ণকারী |
فَالِقٌ |
প্রভাত রশ্মির উন্মেষক। (৬-৯৬) |
فَالِقُ الْإِصْبَاحِ |
ঊষার আলো |
إصْبَاحٌ |
তারা সকাল-সন্ধ্যায় তার সাথে পবিত্রতা ঘোষণা করত। (৩৮-১৮) |
يُسَبِّحْنَ بِالْعَشِيِّ وَالْإِشْرَاقِ |
সকাল, পূর্বাহ্ণ |
إشْرَاقٌ |
বলুন,আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার। (১১৩-১) |
قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ |
আঁধারচেরা ঊষার আলো, প্রভাত, প্রভাতকিরণ |
فَلَقٌ |
সকালে তারা একে অপরকে ডেকে বলল। (৬৮-২১) |
فَتَنَادَوْا مُصْبِحِينَ |
প্রভাতকারী, প্রভাতযাপন রত, |
مُصْبِحٌ |
অতঃপর সুর্যোদয়ের সময় তাদেরকে প্রচন্ড একটি শব্দ এসে পাকড়াও করল। (১৫-৭৩) |
فَأَخَذَتْهُمُ الصَّيْحَةُ مُشْرِقِينَ |
প্রভাত যাপনাবস্থা, ভোর উদযাপনাবস্থা |
مُشْرِقٌ ج مُشْرِقُونَ |
আমি শপথ করি সন্ধ্যাকালীন লাল আভার। (৮৪-১৬) |
فَلَا أُقْسِمُ بِالشَّفَقِ |
সন্ধ্যার লালিমা |
شَفَقٌ |
তিনি রাত্রিকে আরামদায়ক করেছেন। (৬-৯৬) |
وَجَعَلَ اللَّيْلَ سَكَنًا |
বিশ্রাম, আরাম |
سَكَنٌ |
তোমাদের জন্যে রাত্রিকে করেছেন আবরণ, নিদ্রাকে বিশ্রাম। (২৫-৪৭) |
جَعَلَ لَكُمُ اللَّيْلَ لِبَاسًا وَالنَّوْمَ سُبَاتًا |
বিশ্রাম করা, আরাম করা |
سُبَاتٌ |
অনন্তর একটি হচ্ছে তোমাদের স্থায়ী ঠিকানা ও একটি হচ্ছে গচ্ছিত স্থল। (৬-৯৮) |
فَمُسْتَقَرٌّ وَمُسْتَوْدَعٌ |
সংরক্ষণাগার |
مُسْتَوْدَعٌ |
অতঃপর আমি এর দ্বারা সর্বপ্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি। (৬-৯৯) |
فَأَخْرَجْنَا بِهِ نَبَاتَ كُلِّ شَيْءٍ |
উদ্ভিদ |
نَبَاتٌ |
এ পানি দ্বারা তোমাদের জন্যে উৎপাদন করেন ফসল। (১৬-১১) |
يُنبِتُ لَكُم بِهِ الزَّرْعَ |
চাষাবাদ, কৃষি আবাদ, ফসল, শস্য |
زَرْعٌ ج زُرُوعٌ |
ফল এবং ঘাস। (৮০-৩১) |
وَفَاكِهَةً وَأَبًّا |
উদ্ভিদ, ঘাস, পশুখাদ্য |
أَبٌّ |
আঙ্গুর, শাক-সব্জি। (৮০-২৮) |
وَعِنَبًا وَقَضْبًا |
শাক-সবজি, তরিতরকারি |
قَضْبٌ |
আর আছে খোসাবিশিষ্ট শস্য ও সুগন্ধি ফুল। (৫৫-১২) |
وَالْحَبُّ ذُو الْعَصْفِ وَالرَّيْحَانُ |
শস্যের খোসা, ঘাস, ঝোড়ো হাওয়া, ঝঞ্ঝাবায়ু |
عَصْفٌ |
অতঃপর আমি এ থেকে সবুজ ফসল নির্গত করেছি। (৬-৯৯) |
فَأَخْرَجْنَا مِنْهُ خَضِرًا |
সবুজ, শাকসবজি, সবুজ ফসল |
خَضِرٌ |
তারা পাতলা ও মোটা রেশমের সবুজ কাপর পরিধান করবে। (১৮-৩১) |
وَيَلْبَسُونَ ثِيَابًا خُضْرًا مِّن سُندُسٍ وَإِسْتَبْرَقٍ |
সবুজ, সবুজাভ |
أَخْضَرُ ج خُضْرٌ |
অতঃপর ভূপৃষ্ট সবুজ-শ্যামল হয়ে উঠে। (২২-৬৩) |
فَتُصْبِحُ الْأَرْضُ مُخْضَرَّةً |
সবুজ, শ্যামলিমা |
مُخَضَّرَةٌ |
কালোমত ঘন সবুজ। (৫৫-৬৪) |
مُدْهَامَّتَانِ |
অতিশ্যামল উদ্যান, গাঢ় সবুজ রঙের উদ্যান |
مُضْهَامَّةٌ |
যা থেকে যুগ্ম বীজ উৎপন্ন করি। (৬-৯৯) |
نُّخْرِجُ مِنْهُ حَبًّا مُّتَرَاكِبًا |
ঘন সন্নিবিষ্ট |
مُتَرَاكِبٌ |
ও পাতাঘন উদ্যান। (৭৮-১৬) |
وَجَنَّاتٍ أَلْفَافًا |
ঘণসন্নিবেশিত বাগান |
أَلْفَافٌ |
ঘন উদ্যান। (৮০-৩০) |
وَحَدَائِقَ غُلْبًا |
প্রচুর বৃক্ষ, ঘন সন্নিবিষ্ট ফলবাগান, |
غَلْبَاءُ ج غُلُبٌ |
খেজুরের কাঁদি থেকে গুচ্ছ (বের করি), যা নুয়ে থাকে। (৬-৯৯) |
وَمِنَ النَّخْلِ مِن طَلْعِهَا قِنْوَانٌ دَانِيَةٌ |
মোচা, কাঁদি |
طَلْعٌ |
খেজুরের কাঁদি থেকে গুচ্ছ (বের করি), যা নুয়ে থাকে। (৬-৯৯) |
وَمِنَ النَّخْلِ مِن طَلْعِهَا قِنْوَانٌ دَانِيَةٌ |
কাঁদি, গুচ্ছ |
قِنْوٌ ج وِنْوَانٌ |
এবং আঙ্গুরের বাগান এবং যাইতুন। (৬-৯৯) |
وَجَنَّاتٍ مِّنْ أَعْنَابٍ وَالزَّيْتُونَ |
জয়তুন, জলপাই |
زَيْتُونٌ، زَيْتُونَةٌ |
আনার পরস্পর সাদৃশ্যযুক্ত এবং সাদৃশ্যহীন। (৬-৯৯) |
وَالرُّمَّانَ مُشْتَبِهًا وَغَيْرَ مُتَشَابِهٍ |
আনার, ডালিম |
رُمَانٌ |
বিভিন্ন গাছের ফলের প্রতি লক্ষ্য কর। (৬-৯৯) |
انظُرُوا إِلَىٰ ثَمَرِهِ |
ফল ধরা, ফলন হওয়া |
أَثْمَرَ-يُثْمِرُ |
যখন সেুগুলো ফলন্ত হয় এবং তার পরিপক্কতার প্রতি লক্ষ্য কর। (৬-৯৯) |
إِذَا أَثْمَرَ وَيَنْعِهِ |
পাকা, পরিপক্কতা |
يَنْعٌ |
তা থেকে তোমার উপর সুপক্ক খেজুর পতিত হবে। (১৯-২৫) |
تُسَاقِطْ عَلَيْكِ رُطَبًا جَنِيًّا |
পাকা |
جَنِيٌّ |
কোর্স বিষয়বস্তু