অতীত কালের ক্রিয়ার কর্মবাচ্যে    عকালিমায় যের এবং   ل কালিমায়  যবর বসে (ইলা)এর পূর্বে যেকোন অক্ষরে “পেশ” বসবে যদি তাতে সুকুন না থাকে।

অতীতকাল

কর্মবাচ্য ক্রিয়া

কর্তৃবাচ্য ক্রিয়া

সে কৃত হল

فُعِلَ

فَعَلَ

তাকে সাহায্য করা হল

نُصِرَ

نَصَرَ

তাকে শোনানো হল

سُمِعَ

سَمِعَ

সে অবতীর্ন হল 

أُنْزِلَ

أَنْزَلَ

সে অবতীর্ন হল 

نُزِّلَ

نَزَّلَ

সে ব্যবহৃত হল

اُسْتُخْدِمَ

اِسْتَخْدَمَ

সে ব্যবহৃত হল

اُسْتُعْمِلَ

اِسْتَعْمَلَ

তাকে ডাকা হল

نُوْدِيَ

نَادَى

 

বর্তমান কালের ক্রিয়ার কর্মবাচ্যে   عকালিমায় যবর  ل কালিমায়  পেশ বসে (আলু)। এর পুর্বে হারফু মুদারিয়া বাদে যেকোন অক্ষরে “যবর” বসবে যদি তাতে সুকুন না থাকে। মাদি ও মুদারী উভয় ক্ষেত্রে প্রথম অক্ষরে পেশ হবে।

 

বর্তমান/ভবিষ্যৎ

কর্মবাচ্য ক্রিয়া

কর্তৃবাচ্য ক্রিয়া

তাকে সাহায্য করা হয়/হবে

يُنْصَرُ

يَنْصُرُ

তাকে প্রহার করা হয়/হবে

يُضْرَبُ

يَضْرِبُ

তাকে অবতীর্ণ করা হয়/ হবে

يُنْزَلُ

يَنْزِلُ

তাকে অবতীর্ণ করা হয়/ হবে

يُنَزَّلُ

يُنَزِّلُ

তাকে ব্যবহার করা হয়/ হবে

يُسْتَعْمَلُ

يَسْتَعْمِلُ

 

কর্তার সাথে কর্মবাচ্যের ক্রিয়ার রূপ পরিবর্তনঃ

অতীতকালের ক্রিয়া

نُصِرُوْا

نُصِرَا

نُصِرَ

نُصِرْنَ

نُصِرَتَا

نُصِرَتْ

نُصِرْتُمْ

نُصِرْتُمَا

نُصِرْتَ

نُصِرْتُنَّ

نُصِرْتُمَا

نُصِرْتِ

نُصِرْنَا

 

نُصِرْتُ

 

বর্তমানকালের ক্রিয়া

يُنْصَرُوْنَ

يُنْصَرَانِ

يُنْصَرُ

يُنْصَرْنَ

تُنْصَرَانِ

تُنْصَرُ

تُنْصَرُوْنَ

تُنْصَرَانِ

تُنْصَرُ

تُنْصَرْنَ

تُنْصَرَانِ

تُنْصَرِيْنَ

نُنْصَرُ

 

أُنْصَرُ

 

কর্মবাচ্য ক্রিয়ার কিছু উদাহরণ

মানুষ সৃষ্টি হয়েছিল মাটি থেকে

خُلِقَ الْإنْسَانُ مِنْ طِيْنٍ

কোন বছরে তুমি জন্মেছিলে?

فِيْ اَيِّ عَامٍ وُلِدْتَ؟

তিনি কাউকে জন্ম দেননি তাকেও কেউ জন্ম দেননি

لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُوْلَدْ.

আমিনা কি নিয়ে জিজ্ঞাসিত হয়েছিল?

عَمَّ سُئِلَتْ اَمِنَةُ؟

মানুষ কি মনে করেছে “আমরা ঈমান এনেছি” এ কথা বললেই তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে

أَحَسِبَ النَّاسُ أَن يُتْرَكُوا

অথচ তাদের পরীক্ষা করা হবে না?

أَن يَقُولُوا آمَنَّا وَهُمْ لَا يُفْتَنُونَ

নিশ্চয়ই যখন রুহ কবয করা হয় দৃষ্টি তার অনুসরণ করে

إنَّ الرُّوحَ إذاَ قُبِضَ تَبِعَهُ الْبَصَرُ

 

কোর্স বিষয়বস্তু

7 চ্যাপ্টার • 64 পাঠ